ইউক্রেনের-সেনাবাহিনী  

‘ইউক্রেনের দখলকৃত এলাকা পুনর্দখলে কোনো সাহায্য করবে না যুক্তরাষ্ট্র’

‘ইউক্রেনের দখলকৃত এলাকা পুনর্দখলে কোনো সাহায্য করবে না যুক্তরাষ্ট্র’

ইউক্রেনে শান্তি ফেরাতে সহযোগিতা করা হলেও রাশিয়ার দখলে যাওয়া এলাকা ফিরে পেতে যুক্তরাষ্ট্র কোন সহযোগিতা করবে না। এমনটাই জানিয়েছেন ট্রাম্পের উপদেষ্টা। এদিকে, রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করতে দ্রুতই রুশ সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধক্ষেত্রে নামছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। যদিও ঠিক কোন স্বার্থে মস্কোকে তরুণ, অনভিজ্ঞ এত সেনা দিয়ে দিল, তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এদিকে এই সেনাবহর সামলাতে নতুন করে কিয়েভ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে, এমনটাই বলছেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী।

মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতায় ধামাচাপা পড়েছে ইউক্রেন ইস্যু

মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতায় ধামাচাপা পড়েছে ইউক্রেন ইস্যু

মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতার জেরে ধামাচাপা পরে গেছে ইউক্রেন ইস্যু। অথচ ইউক্রেনে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পৌঁছে গেছে উত্তর কোরিয়ার সেনা বহর।

রাশিয়ার হুমকি উপেক্ষা; কুরস্কে অবস্থান ইউক্রেনীয় সেনাদের

রাশিয়ার হুমকি উপেক্ষা; কুরস্কে অবস্থান ইউক্রেনীয় সেনাদের

এ যেন মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে জেলেনস্কি প্রশাসনের সেনা অনুপ্রবেশের ঘটনা যেন সেটাই প্রমাণ করে। রাশিয়ার হুমকি উপেক্ষা করে বীরদর্পে এখনও কুরস্কে অবস্থান করছেন ইউক্রেনীয় সেনারা। রুশ ভূখণ্ডে পরিকল্পিত হামলায় ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ভাসছে সামরিক বিশ্লেষকদের প্রশংসায়। এদিকে, এই অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত, এমন অভিযোগ আনার আগেই ওয়াশিংটন বলছে, এই হামলার সঙ্গে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

রাশিয়ার ১ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা দখলের দাবি ইউক্রেনের

রাশিয়ার ১ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা দখলের দাবি ইউক্রেনের

রাশিয়ার ১ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা দখলের দাবি করেছে ইউক্রেন। আড়াই বছর ধরে চলমান ইউক্রেন রাশিয়া সংঘাতে মস্কোর বিরুদ্ধে এটাই কিয়েভের সবচেয়ে বড় পাল্টা হামলা বলে দাবি করছে বিশ্বের গণমাধ্যমগুলো।

রুশ বাহিনীকে ব্যস্ত রাখতে নতুন কৌশলে ইউক্রেন

রুশ বাহিনীকে ব্যস্ত রাখতে নতুন কৌশলে ইউক্রেন

ইউক্রেনের কিয়েভ ও সুমি অঞ্চলে অভিযান জোরদার করেছে রাশিয়া। এরমধ্যেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবাক করে দিয়ে রুশ ভূখণ্ডে ঢুকে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। হামলা-পাল্টা হামলায় রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলটি এখনও উত্তপ্ত। আড়াই বছর ধরে রুশ অভিযান মোকাবিলায় হিমশিম খেলেও, চলতি আগস্টে এসে এই অগ্রগতিকে ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন, বিশ্লেষকরা। ধারণা করছেন, নিজ ভূখণ্ড রক্ষায় রুশ বাহিনীকে ব্যস্ত রাখতেই নতুন এই কৌশলে এগোচ্ছে ইউক্রেন।