শিল্পাঞ্চলসমূহে সেনাবাহিনীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণা
শিল্পাঞ্চলগুলোতে সেনাবাহিনীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণা করার প্রসঙ্গে বিবৃতি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আজ (বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর) সকালে এ বিবৃতি দেয় সেনাবাহিনী।
৫৬ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের যান চলাচল
৫৬ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হলো নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের যান চলাচল। দুপুরে বার্ডস গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা আনোয়ার সেনাবাহিনীর হাতে আটক হওয়ার পর মহাসড়ক থেকে সরে যান আন্দোলনকারী শ্রমিকরা। এর আগে সোমবার থেকে বকেয়া বেতনের দাবিতে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে বার্ডস গ্রুপের তিনটি কারখানার শ্রমিকরা। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়া চরম ভোগান্তিতে পড়েন এই পথে চলাচলকারীরা। এদিকে আজ ( বুধবার,২ অক্টোবর) সকালে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলেও চাকরি প্রত্যাশীরা মহাসড়ক অবরোধ করলে নিরাপত্তা শঙ্কায় শহরের নলজানি ও ভোগড়া এলাকায় বেশ কয়েকটি পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিক অবরোধে অচল নবীনগর-চন্দ্রা ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, তীব্র যানজট
বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতা যেন থামছেই না। আজও (মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর) নবীনগর-চন্দ্রা ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ। এতে তীব্র যানজটের কবলে পড়েন যাত্রীরা। এদিকে আশুলিয়ায় পোশাক শ্রমিকদের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে পরিবহন শ্রমিকদের। গতকাল শ্রমিক নিহতের ঘটনায় এখনও থমথমে আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্পাঞ্চল। শ্রম উপদেষ্টা বলছেন, পরিকল্পিতভাবে শ্রমিকদের নামিয়ে গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি অস্থির করা হচ্ছে।
শ্রমিক অসন্তোষে আবারো উত্তপ্ত সাভার-আশুলিয়া-গাজীপুরের শিল্পাঞ্চল
আবারও উত্তপ্ত হয়েছে সাভার-আশুলিয়া ও গাজীপুরের শিল্পাঞ্চল। শ্রমিক অসন্তোষে উত্তপ্ত হয়ে আছে পোশাক কারখানাগুলো। বড় বিপর্যয়ের শঙ্কায় গতকাল (সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর) সাভারের অন্তত ৭৯টি পোশাক কারখানা বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় বেশকিছু কারখানা খুলে দেয়া হয়। অন্যদিকে, গাজীপুরেও ১৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করছে কয়েকটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী মোতায়েন আছে।
শিল্পাঞ্চলের পোশাক কারখানায় পুরোদমে শুরু হয়েছে কার্যক্রম
মজুরি, হাজিরা বোনাস, শ্রমিক ছাটাই বন্ধ, নিয়োগসহ নানা দাবিতে ঢাকার শিল্পাঞ্চল সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই ও গাজীপুরে গত কয়েকদিন ধরে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। তবে সকাল থেকেই এই এলাকার বেশিরভাগ পোশাক কারখানায় কার্যক্রম পুরোদমে চলছে।