
ধানমন্ডিতে বিশেষ মশক নিধন অভিযান: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির উদ্যোগ
রাজধানীতে ডেঙ্গু পরিস্থিতির চাপ ও মশার উপদ্রব কমাতে অঞ্চল-১ এর আওতায় ধানমন্ডি এলাকায় বিশেষ পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন অভিযান চালানো হয়েছে। আজ (শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এ মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করে।

ডেঙ্গুর হটস্পট বরগুনা; প্রকোপ ছড়াচ্ছে উপজেলাজুড়ে
ডেঙ্গুর হটস্পট বরগুনায় এবার ভয়াবহতা ছড়াচ্ছে উপজেলাতেও। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। স্থানীয়রা বলছেন, মশা নিধন কার্যক্রমে প্রশাসনের উদাসীনতায় বাড়ছে সংক্রমণ। এদিকে, হাসপাতালে আইসিইউসহ উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা না থাকায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন রোগীরা।

ডেঙ্গু থামেনি, এবার কিউলেক্সের হানা: নগরজীবনে নতুন ঝুঁকি
শহরের জনজীবনে মশা একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সংকট হিসেবে চিহ্নিত। ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া ও ফাইলেরিয়াসিসের মতো প্রাণঘাতী রোগের প্রধান বাহক হওয়ায় এর প্রভাব শুধু স্বাস্থ্যক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপরও বিরূপ প্রভাব ফেলছে। সঠিক সময়ে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে মশা নিয়ন্ত্রণ একটি কঠিন চ্যালেঞ্জে পরিণত হবে। প্রজননস্থল ধ্বংস ও প্রতিরোধমূলক উদ্যোগই এই সমস্যার মূল সমাধান।

পাখি বাঁচাতে ড্রোন দিয়ে বনে ছাড়া হচ্ছে মশা
হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে আকাশে উড়ছে ড্রোন, আর সেখান থেকে নামছে হাজার হাজার মশা। কিন্তু এসব মশা কারও ক্ষতি করছে না। বরং বনে-বনে ঘুরে পাখিদের জীবনরক্ষা করছে। বিপন্ন প্রজাতির পাখিদের বাঁচাতে বিজ্ঞানীদের এই অভিনব চেষ্টা যা ড্রোন, ব্যাকটেরিয়া, আর আধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে প্রকৃতি বাঁচানোর এক সাহসী অভিযান।

মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ করবে এআই
প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৭০ কোটি সংক্রমণ এবং ১০ লক্ষেরও বেশি মৃত্যুর জন্য মশা দায়ী। সাধারণত ভ্যাকসিন এবং নিরাময়ের অভাব থাকায়, মশাবাহিত রোগের বিস্তার রোধে নতুন পদ্ধতির প্রয়োজন।

ডেঙ্গুতে নাকাল বরগুনা: আক্রান্ত ছাড়ালো ২ হাজার, ভোগান্তি বাড়াচ্ছে ডায়াগনস্টিক ও পণ্য ব্যবসায়ীরা
ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা থামছেই না দেশের ডেঙ্গু হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত বরগুনায়। এ পর্যন্ত বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২ হাজারের বেশি। এই সুযোগে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বাড়তি অর্থ আদায়সহ ভুল পরীক্ষা-নিরীক্ষার অভিযোগ করছেন রোগী ও স্বজনরা। এদিকে, ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় সুযোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরাও। বাড়িয়েছেন মশা তাড়ানোর কয়েলের দাম। এতে বিপাকে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ।

বর্ষার আগেই রাজধানীতে মশার উপদ্রব, বাড়ছে ডেঙ্গুর শঙ্কা
রাজধানীতে বর্ষা আসার আগেই বেড়েছে মশার উপদ্রব। ফলে বাড়ছে ডেঙ্গুর শঙ্কাও। নগরবাসীর অভিযোগ, কার্যকর পদক্ষেপ না থাকায় এমন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন তারা। তবে সিটি করপোরেশন বলছে, এরইমধ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে সাইনবোর্ড ও কাজলা থেকে স্টাফ কোয়ার্টার পর্যন্ত ৬০০ পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়ে একযোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালালো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। আজ (শনিবার, ১৯ এপ্রিল) ভোর ৬টা থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ সিটির প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।

অক্টোবরের দ্বিতীয়ার্ধ্ব পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু বাড়ার শঙ্কা
স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের অনুপস্থিতিতে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। গবেষকরা বলছেন, সংক্রমণ রোধে ডেঙ্গুর হটস্পটগুলো চিহ্নিত করতে হবে। না হলে অক্টোবরের দ্বিতীয়ার্ধ্ব পর্যন্ত ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে মৃত্যু। অন্যদিকে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলো বলছে, হাসপাতাল থেকে যথাযথ তথ্য না পাওয়ায় হটস্পট চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

মামলার দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে থাকা গাড়িতে ঘাঁটি বাধছে এডিস
রাজধানীতে যখন কমছে না মশার প্রকোপ, তখন এর থেকে মুক্ত নয় রাজধানীর থানাগুলোর আশপাশের এলাকাও। মামলার দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে থাকা গাড়িতে ঘাঁটি গাড়ছে এডিস। এ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই স্থানীয়দের। তবে সপ্তাহের ছুটির দিনে পরিচ্ছন্নতা অভিযানের কথা জানিয়েছে থানাগুলো।

'সময়মতো হাসপাতালে না আসায় ডেঙ্গু ঝুঁকি বাড়ছে'
প্রতিবছর রাজধানীতে ভয়াবহ আকার ধারণ করে ডেঙ্গু। এ বছর মৌসুম শুরুর আগেই নগরীতে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। বাসাবো সবুজবাগ এলাকার জিরানী খালে ময়লা আবর্জনার আটকে থাকায় পানি প্রবাহের রাস্তা বন্ধ হয়ে মশার প্রজনন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। মশক নিধন ওষুধ দিলেও বিশেষ কোনো কাজ হচ্ছে না। এদিকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে না আসায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের ঝুঁকি বাড়ছে বলে জাসনান বিশেষজ্ঞরা।

নর্দমার পাশে থাকা বর্জ্যে মশার আশ্রয়স্থল
রাজধানীতে তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন নগরবাসী। হিসেবে বৃষ্টির পর তাপমাত্রা বাড়া ডেঙ্গু প্রজননের উপযুক্ত মৌসুম। এদিকে খাল, নালা-নর্দমার পাশে জমে থাকা বর্জ্য মশার আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করছে। যদিও কাউন্সিলররা বলছেন, জলাশয় ও নর্দমা পরিষ্কারের পাশাপাশি নিয়মিত মশক নিধন কর্মসূচি অব্যাহত আছে।