জুনে সামান্য কমে ৯.৭২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি
মে মাসের তুলনায় জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে ০.১৭ শতাংশ। এ মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশে। যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
চার বছরে মূল্যস্ফীতি দ্বিগুণ, ঈদে বিক্রি কমেছে ৮০ শতাংশ
উচ্চ মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ওপর। দায় দেনা মাথায় নিয়ে চলছে নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে মধ্যবিত্তদের সংসার, কমছে সঞ্চয়। বাংলাদেশে পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত চার বছরে মূল্যস্ফীতির হার দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু মানুষের আয় স্থবির হয়ে পড়েছে। ফলে এই ঈদের কেনাকাটা নিয়েও তেমন উৎসাহ নেই। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি বলছে, গত ঈদের তুলনায় এবারের ঈদে বিক্রি কমেছে প্রায় ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ।
মে মাসে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১১ ছুঁইছুঁই
সদ্য শেষ হওয়া মে মাসে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ। একইসঙ্গে বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতিও। মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৭৬ শতাংশ। আজ (সোমবার, ৩ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ আর্থিক পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।
দেশে নারীদের বেকারত্ব কমেছে, বেড়েছে পুরুষের
দেশে বর্তমানে কমেছে নারী বেকারত্ব। অপরদিকে বেড়েছে পুরুষের বেকারত্বের পরিমাণ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপে উঠে এসেছে এ তথ্য।