এমন একটা সংখ্যা আর্থিকভাবে নিশ্চিতভাবেই শক্তিশালী অবস্থানকে নিশ্চিত করে। হাজার কোটি টাকার এই হিসেবটা গেল অর্ধ-দশকে টের পেয়েছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই। আর্থিক বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট বোর্ডের সক্ষমতার নজির এই ব্যাংক ব্যালেন্স।
বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভায় সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নিজেদের আর্থিক বিবরণীতে এই তথ্য তুলে ধরেন। এতে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সকল রাজ্যের ক্রিকেট বোর্ডকে আর্থিক সাহায্যের পর বিসিসিআইয়ের ব্যাংকে মোট অর্থের পরিমাণ ২০ হাজার ৬৮৬ কোটি রুপি। বাংলাদেশের টাকার অঙ্কে যা প্রায় ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি। অথচ ২০১৯ সালেও বিসিসিআইয়ের কোষাগারে ছিল প্রায় ৮ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:
সবশেষ আর্থিক বিবরণীতে অবশ্য এই বিতর্কের জবাবও মিলেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শুধুমাত্র আয়করের জন্যেই ৪ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
অবশ্য এতটা আর্থিক উন্নতির পরেও ম্যাচ সম্প্রচার এবং পুরুষ দলের খেলা থেকে আয় কমেছে ভারতের। ২০২৩ সালে নিজ দেশে বিশ্বকাপ সম্প্রচারের সুবাদে আড়াই হাজার কোটি রুপি পেয়েছিল বিসিসিআই। সেটা নেমে এসেছে ৮৩১ কোটি রুপিতে।
এমন অভাবনীয় আর্থিক উন্নতির সুবাদে বেড়েছে ব্যয়ও। ক্রিকেট অবকাঠামো উন্নয়নে ৫০০ কোটি রুপি এবং অবকাঠামো উন্নয়নে ১২০০ কোটি রুপি বরাদ্দ রাখার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে বিসিসিআই।





