স্কুলপড়ুয়া সিহাব ছোট্ট কাঁধে তুলে নিয়েছে বড় দায়িত্ব। সারাবছর বিভিন্ন জাতীয় দিবসে পতাকা, ফুল কিংবা হেডব্যান্ডের ব্যবসা করে সে। আর বিপিএলের সময় শনির আখড়া থেকে তার গন্তব্য মিরপুরে।
এই চিত্র ঢাকা-চট্টগ্রাম- সিলেট সবখানেই একই রকম। জমজমাট ব্যবসা চলে বিপিএলকে কেন্দ্র করেই। এখানে কেউ বা মৌসুমি ব্যবসায়ী আবার কেউ এসেছেন দোকান ছেড়ে বাক্স পেঁটরা নিয়ে।
সাত দলের বিপিএলে দর্শক আগ্রহের তুঙ্গে ফরচুন বরিশালের জার্সি পতাকা বিক্রি। এরপরেই আছে রংপুর, অনুমেয়ভাবেই তাদের পারফরম্যান্সই দর্শক টেনেছে বেশি।
রংতুলি হাতেও দেখা গেলো কতজনকে। তাদের রংতুলির ছোঁয়ায় রঙিন হচ্ছে দর্শক সমর্থকরা। তবে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের চেয়ে জাতীয় দলের খেলায় দর্শক আবেদন বেশি থাকে বলে জানান এই শিল্পী।
মাঠের খেলায় ব্যাট বলের ধুন্ধুমার লড়াই দেখা যাচ্ছে এবারের বিপিএলে। গ্যালারিভর্তি দর্শক সমর্থকদেরও দেখা মিলছে গ্যালারিতে। ক্ষুদ্র এই ব্যবসায়ীদের বিপিএলের রঙিন উৎসব আছে আর কয়টা দিন। গেল বছরগুলোর তুলনায় এবার আয় কিছুটা কম। তাই তাদের চাওয়া আরো জমজমাট কিছু ঘরোয়া টুর্নামেন্ট।