প্রোটিয়া সিরিজ শেষে বাংলাদেশের সামনে এবার নতুন মিশন। শুধু প্রতিপক্ষ আলাদা নয়, ফরম্যাট আর কন্ডিশনটাও ভিন্ন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাটিতে ওয়ানডে সিরিজে লাল-সবুজদের লড়াই করতে হবে আফগানিস্তানের সাথে।
পারফরমেন্স বিচারে খুব একটা ভালো নেই বাংলাদেশের ক্রিকেট। কুলীনতম সংস্করণে ভারত- দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ধবলধোলাই হওয়ার পর শান্তদের আত্মবিশ্বাস নেমেছে তলানিতে। অন্যদিকে, মরুর বুকে প্রোটিয়াদের ওয়ানডে সিরিজ হারিয়ে চাঙ্গা আফগানরা।
শাহীদীরা পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড নিয়ে সিরিজ খেলার অপেক্ষায় থাকলেও খানিকটা অস্বস্তিতে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজম্যান্ট। কারণ প্রথমবার ওয়ানডে দলে সুযোগ পাওয়া নাহিদ রানা ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেননি। একই সমস্যায় পড়েছেন নাসুম আহমেদ। যে কারণে ১৩ জন ক্রিকেটার থেকেই একাদশ সাজাতে হবে নির্বাচকদের।
পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আফগানিস্তান। একদিনের ক্রিকেটে ১৬ দেখায় দশবারই জয় দেখেছে লাল-সবুজের দল। তবে, যে ভেন্যুতে খেলা সেখানে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে ওয়ানডে খেলেনি বাংলাদেশ।
যে কারণে মাঠ আর কন্ডিশন বিবেচনায় আফগানদের চেয়ে কিছুটা হলেও পিছিয়ে থাকবে টাইগাররা। কারণ, গেল সেপ্টেম্বরে শারজাহতেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডেতে ইতিহাস রচনা করে আফগানরা।
শারজায় দীর্ঘদিন ওয়ানডে না খেললেও ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। সেবার প্রতিপক্ষ ছিল আফগানিস্তানই।