তবে তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগের কোনো কারণ জানা যায়নি।
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়কের বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে বিসিবির বিভিন্ন বিভাগে কাজ করেছেন সুজন।
বোর্ড পরিচালক ছাড়াও সুজন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আবাহনী লিমিটেড ক্রিকেট ক্লাবের প্রধান কোচ। এছাড়াও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। রাজশাহীতে বাংলা ট্র্যাক একাডেমির দায়িত্বেও আছেন সুজন।
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের টিম ডিরেক্টর হিসেবে দলের সঙ্গে ছিলেন।
খালেদ মাহমুদ ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত মিডিয়াম পেস বোলার এবং মিডল অর্ডারের ব্যাটসম্যান হিসেবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে খেলেছেন। এবং ২০০৩ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
সম্প্রতি বিসিবিতে কয়েকটি পদে রদবদল হয়। নাজমুল হাসান পাপনের জায়গায় বোর্ড সভাপতি নির্বাচিত হন সাবেক অধিনায়ক ফারুক আহমেদ। এর আগে বিসিবি পরিচালক থেকে সরে দাঁড়ান চার জন। জালাল ইউনুস, আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল ও নাইমুর রহমান দুর্জয় সম্প্রতি পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।
এদিকে, আওয়ামী লীগ ঘরানার অন্য পরিচালকেরাও যেকোনো সময় পদ ছাড়তে পারেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া, টানা তিনটি বোর্ড সভায় উপস্থিত না হলে পরিচালক পদ হারাতে হবে তাদের।