বিসিবি প্রধানের দায়িত্ব নিয়েই গঠনতন্ত্র সংশোধনের আভাস দিয়েছিলেন ফারুক আহমেদ। আর এই সাবেক ক্রিকেটার চেয়ারে বসবার পরেই তাকে ক্রিকেটের নতুন দিনের দিশারী ভাবছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের আশা নতুন সভাপতির হাত ধরে বিসিবি আক্ষরিক অর্থেই কার্যকর সংগঠনে রূপ নিবে।
গেলো কয়েক বছরে ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদ ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাছে কুক্ষিগত ছিল। সেখানে, নির্বাচনে অর্থ ও ক্ষমতার দাপটে কাউন্সিলরদের প্রভাবিত করার অভিযোগও ছিল ওপেন সিক্রেট।
এখন আশা, নির্বাচনে ভোটাধিকার পাবেন জাতীয় দলকে প্রতিনিধিত্ব করা সকল ক্রিকেটার। পরিবর্তন চান নির্বাচন প্রক্রিয়ায়ও। সাথে পরিবর্তনের চাওয়া আছে খেলোয়াড়দের আর্থিক দিকেও। অন্যান্য অনেক দেশেই সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের জন্য পেনশন সুবিধা থাকলেও নেই বাংলাদেশে।
বাংলাদেশ জাতীয় দলের পেসার শফিউল ইসলাম বলেন, ‘পেনশন থাকাটা উচিৎ। কেননা সব দেশেই এই সিস্টেমটা আছে, যেখানে জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা অনেকেই অবসর এর পর স্ট্রাগল করে, পেনশন সুবিধা থাকলে এই জিনিসটা আশা করি হবেনা।’
নতুন বিসিবি প্রধানের কাছে খেলোয়াড়দের প্রত্যাশার পারদ আকাশচুম্বী। কিন্তু তার সঙ্গে কতটা ঘটবে প্রাপ্তির মেলবন্ধন, সেই উত্তরের জন্য করতে হবে আরো কিছুদিনের অপেক্ষা।