মিরপুর থেকে নিউজিল্যান্ডের ডানেডিনে। স্থান পরিবর্তন হলেও সৌম্যের ব্যাটিংয়ে কোন পরিবর্তন ঘটেনি। বিশ্বকাপের আগে ঘরের মাঠে এই কিউইদের বিপক্ষে সুযোগ পেয়েও সৌম্য ফিরেছিলেন শূন্য রানে।
বৃষ্টির কারণে ৩০ ওভারে ২৪৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে এবারও ফিরলেন ডাক মেরেই।
সুবিধা করতে পারেনি অধিনায়ক শান্ত। মাত্র ১৫ রানেই সোধির বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এখান থেকে কিছু প্রতিরোধের চেষ্টা করেন এনামুল হক বিজয়। তবে ৪৫ রানে এনামুল আউট হলে আর কেউ বড় স্কোর করতে পারেনি। শেষদিকে আফিফের ঝড়ো ৩৮ রান শুধু ব্যবধানটাই কমিয়েছে।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি নিউজিল্যান্ডের। বিশ্বকাপে দারুণ খেলা রাচিনকে শূন্য রানেই আউট করেন শরিফুল। হেনরিও ফেরেন রানের খাতা না খুলেই।
তাকেও ফেরান শরিফুল। মাত্র ৫ রানে ২ উইকেট হারানো নিউজিল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ায় টম ল্যাথাম ও উইল ইয়াংয়ের ব্যাটে। এই দুই ব্যাটার মিলে ১৭১ রানের জুটি গড়েন।
ল্যাথাম ৯২ রানে মিরাজের বলে বোল্ড হলে ভেঙে যায় এই জুটি। তবে ঠিকই নিজের শতক তুলে নেন উইল ইয়ং। তার ১০৫ রানে ভর করে কিউইরা ২৩৯ রান করে। এরমাঝে ১৯ ওভারে বৃষ্টি বাঁধা দিলে ম্যাচ গড়ায় ৩০ ওভারে। এতে বাংলাদেশের জন্য টার্গেট দাঁড়ায় ২৪৫ রানে।
২০ ডিসেম্বর সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে এই দু'দল।