হাসনাত আবদুল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ‘নাসির ভাই আজকে বলেছেন, স্বাক্ষর করার পরে আজকে আবার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বিয়েই যদি করবা না, তাহলে কাবিলে সিগনেচার কেন করলা। সংসার যদি নাই করবা তাহলে কবুল কেন বললা। কবুল যেহেতু বলেছেন, কাবিনে যেহেতু সিগনেচারও করেছেন, আপনাদের সংসারও করতে হবে। সংসার যদি না করতে চান, রাস্তা খোলা আছে, জনগণের সামনে এসে বলতে হবে “আমরা ডিভোর্স দিতে চাই”। জনগণের সামনে মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। জনগণকে বোকা বানিয়ে সংস্কারের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া যাবে না।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যারা একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করেছেন, আপনারা আমাদের পরামর্শ দেন মাঝে মাঝে যে, আমরা ছোট মানুষ, তরুণদের দল, বাচ্চাদের দল। আমরা আপনাদের বলতে চাই, সরকারি চাকরিতে একটা নির্দিষ্ট সময়ে পরে চাকরিতে রাখে না। একারণেই রাখে না, হয়তো তারা সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে নিতে পারবে না। হয়তো বয়সের ভারে, অভিজ্ঞতার ভারে, কাজ করতে করতে তারা ক্লান্ত হয়ে যায়। আমাদের এ প্রবীণ প্রজন্ম, আমাদের এ স্বাধীনতাকে যথাযথভাবে ধারণ করতে পারি বলেই আমাদের আজকে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছে।’
এসময় এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘সংস্কারের বিপক্ষে যারা “না” এর অবস্থান নিয়েছে তাদেরকে আপনারা চিহ্নিত করে রাখুন। তারাই আবার তত্ত্বাবদায়কের বিপক্ষে ও আপনার ভোট এবং মৌলিক অধিকারের বিপক্ষেই অবস্থান নেবে।’
এর আগে লাকসাম উপজেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন করেন হাসনাত। পরে তিনি বিভিন্ন সড়কে এনসিপির লিফলেট বিতরণ করেন।





