পদত্যাগ পত্রে তিনি জানান, জয়পুরহাট জেলায় প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দলের বিভিন্ন কার্যক্রম, সিদ্ধান্ত ও অবস্থান বিপ্লবের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন।
এছাড়াও চিহ্নিত আওয়ামী নেতাকর্মীদের দলে নেয়ার বিষয়ে কেন্দ্র যে নীতি পোষণ করছেন বা সাপোর্ট করছেন সেটি তার ব্যক্তিগত আদর্শ ও মূল্যবোধের বিপরীত। যা তাকে হতাশ করেছে।
আশা করেছিলেন একটি বিপ্লব পরবর্তী সময়ে এনসিপি একটি নতুন ধারার রাজনীতি নিয়ে আসবে কিন্তু বর্তমান সময়ে এনসিপি গতানুগতিক রাজনৈতিক নীতি গ্রহণ করেছে। যা আমাকে মর্মাহত করেছে।
তিনি আশা করেন এনসিপি বিগত আন্দোলনে শহিদ পরিবারগুলোর, আহতদের কথা বুঝতে চেষ্টা করবে। তারা কি চেয়েছিল, কেমন দেশ দেখতে চায় তা গুরুত্ব দিয়ে শোনার চেষ্টা করবে। শুধু কেন্দ্রীয় নেতাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দল পরিচালনার মানসিকতা পরিহার করে আন্দোলনের আহতদের এবং জেলা পর্যায়ের জনমতের পরামর্শ কেন্দ্রীক কাজ করবে।
পত্রে তিনি আরও জানান, বর্তমানে, তিনি এনসিপির কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আর সংযুক্ত থাকতে পারছেন না এবং এনসিপির সকল কার্যক্রম থেকে পদত্যাগ করলেন।





