এ সময় সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘এককভাবে একটি দলের সঙ্গে বসে বাংলাদেশের কোনো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারেন না ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ বিষয়ে জাতির কাছে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে তাকে।’
সম্প্রতি লন্ডন সফরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ ঘোষনা নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি বারবার ডিসেম্বরে নির্বাচন-নির্বাচন করে পাগল হয়ে গেছে। এখন দুই ধারায় দেশ চলছে— এক, দেশ প্রেমিক; আরেকটা ক্ষমতা প্রেমিক। আমরা দেশ প্রেমিকরা একত্রিত হয়ে ক্ষমতা প্রেমিকদের বঙ্গোপসাগরে নিয়ে ফেলবো। মানুষ এখন চায় ইসলামকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ক্ষমতায় নিতে।’
এ ছাড়া, সংস্কার, স্বচ্ছ নির্বাচন ব্যবস্থা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যাকারীদের বিচারসহ রাষ্ট্র সংস্কারের নানা দিক উঠে আসে এ কর্মী সম্মেলনে।
আজ সকাল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে দলের নেতাকর্মীরা এসে জমায়েত হন কর্মী সম্মেলনে। আগামীতে দল পরিচালনা এবং নির্বাচনের বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেন আলোচকরা।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা দল ত্যাগ করে হাত পাখায় যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা ও মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির।