দীর্ঘ ২৮ বছর পর বিএনপির এই বর্ধিত সভার আয়োজন। বেলা ১১টায় কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে শুরু হয় এ সভার আনুষ্ঠানিকতা।
বর্ধিত সভার শুরুতে শোক প্রস্তাব আনা হয়েছে। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘প্রথম বাংলাদেশ আমাদের শেষ বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলীয় নেতাকর্মীর উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে সাফল্যের জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এমন কোনো কাজ করা যাবে না যাতে দীর্ঘ ত্যাগ বিফল হয়।’
তিনি বলেন, ‘এখনো পতিত স্বৈরাচার গনঅভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করতে চক্রান্ত করছে। সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ঐক্যকে আরো বেগবান করতে হবে।’
আরো পড়ুন: বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন খালেদা জিয়া
সকলের প্রতি প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধ নয়, পরস্পরের ভালোবাসা দিয়ে দেশকে বাসযোগ্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করার আহ্বান জানান বিএনপি চেয়ারপার্সন।
সভায় যোগ অংশ নিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সব কর্মকর্তা ও সদস্য। এছাড়া দলের অন্তত ১১টি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক অথবা আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবরাও এসেছেন সভায়।