এক গ্রাহকের করা চেক প্রতারণার মামলায় বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) এ রায় দেন আদালত। ঐ গ্রাহকের অভিযোগ আলেশা মার্ট কোম্পানি ও এর চেয়ারম্যান ও এমডি ৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকা চেক প্রতারণা করেছেন।
২০২০ সালের ২৬ জুলাই আলেশা মার্ট যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে নিবন্ধন পায়।
যাত্রা শুরুর পর কম মূল্যে মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য সরবরাহের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নেয় প্রতিষ্ঠানটি। তবে অনেক গ্রাহককে পণ্য ও টাকা ফেরত না দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে তারা টাকা পাচার বা মানি লন্ডারিং করে বলে সিআইডি দাবি করে।
সিআইডি বলছে, চারটি বেসরকারি ব্যাংকে আলেশা মার্টের চারটি ব্যাংক হিসাব থেকে ৪২১ কোটি টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৩১ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ কেনা হয়েছে। ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে এ সম্পদ কেনা হয়।
এরপর গ্রাহকদের টাকা পরিশোধ না করায় তার বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার ও মানি লন্ডারিংয়ের একাধিক মামলা করে সিআইডি।