উপাচার্য বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে প্রশাসন আন্তরিক, এজন্য সবার সহযোগিতা দরকার।’ আর ডাকসু নির্বাচন নিয়ে গঠিত আলাদা ৩টি কমিটি সবার ঐক্যের ক্ষেত্র তৈরি করার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
এসময় তিনি গত ৬ মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিবাচক পরিবর্তনে যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন তা তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম প্রথা বিলুপ্তি, জুলাই বিপ্লব সংক্রান্ত পদক্ষেপ হিসেবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান কর্নার’, বিশেষ আপদকালীন আর্থিক সহায়তা, উচ্চতর গবেষণাকেন্দ্রগুলোতে পরিচালক নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চা, ছাত্ররাজনীতির সংস্কার, বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও প্রশাসনিক উন্নয়ন, শিক্ষার উৎকর্ষতা ও গবেষণা কার্যক্রম, শিক্ষার্থীদের সুযোগ সুবিধা প্রদান, ক্যাম্পাসে শাটল বাস সার্ভিস চালুকরণ এবং পরিবেশ সংরক্ষণে পদক্ষেপ নেয়ার কথা তুলে ধরেন তিনি।
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও জানান উপাচার্য। এসময় প্রক্টর জানান, রোজার পর আবারো বহিরাগত প্রবেশে কঠোর হবে ঢাবি প্রশাসন।