এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা তাদের বক্তব্যে ইসরাইলের নৃশংস গণহত্যার চিত্র তুলে ধরেন। এছাড়াও ওআইসি, আরবলীগসহ মুসলিম বিশ্বের নেতাদের সমালোচনাও করা হয়।
তাদের অক্ষমতা ও নিশ্চুপ আচরণেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল গণহত্যার সাহস দেখিয়েছে বলে অভিযোগ তাদের। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে আসা অন্তর্বর্তী সরকারকে ইসরাইলের গণহত্যার বিপক্ষে সুস্পষ্ট বার্তা প্রদানের আহ্বান জানান বিক্ষোভকারীরা। এদিকে গণহত্যার বিপক্ষে সকাল থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ক্লাস বা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি।
অন্যদিকে চোখের সামনে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে গাজা উপত্যকা। ভয়াবহ এমন পরিস্থিতি দেখেও টনক নড়ছে না মুসলিম বিশ্বের। এদিকে, গাজাকে শেষ করার মিশনে নেমেছে ইসরাইল। এতে ইন্ধন জোগাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের নেতারা। উপত্যকার ৯০ শতাংশ মানুষ এরইমধ্যে তাদের ঘরবাড়ি হারিয়েছে। যারা বেঁচে আছে তারাও তীব্র খাদ্য সংকট ও বোমার আতঙ্কে দিন পার করছে।
মাত্র দেড় বছরে গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে ইসরাইলি বাহিনী। ঘরবাড়ি হারিয়েছে প্রায় ১৯ লাখ ফিলিস্তিনি। যা উপত্যকার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ। মাত্র ৩ সপ্তাহের ব্যবধানে হত্যা করা হয় হাজারের ওপর ফিলিস্তিনিকে। এ নিয়ে গাজায় প্রাণহানি দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজারের ওপর। বিস্তারিত পড়তে!