সংস্থাটিতে আসা অভিযোগে বলা হয়েছে, করোনাকালে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড বঙ্গভ্যাক্স ভ্যাকসিন বাজারজাতকরণের উদ্যোগ নেয়। তখন সালমান এফ রহমান গ্লোব বায়োটেককে বেক্সিমকোর সাথে যৌথ শেয়ারে ভ্যাকসিন বাজারজাত করণের দাবি করেন।
তবে গ্লোব বায়োটেক তাতে সায় না দিলে আমদানির পথ বেছে নেয় সালমান এফ রহমান, জাহিদ মালেকসহ বিগত সরকারের সিন্ডিকেট। এতে আরও ছিলেন তৎকালীন স্বাস্থ্য সচিব লোকমান হোসেন, বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান মোদাচ্ছের আলী ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস।
এই সিন্ডিকেটের শক্তির বলয়েই আটকে যায় বঙ্গভ্যাক্স। অন্যদিকে ভ্যাকসিন আমদানির মাধ্যমে চক্রটি অন্তত ২২ হাজার কোটি টাকা পকেটে ভরে বলে অভিযোগ উঠেছে।