সংস্থাটির দাবি, ভঙ্গুর আর্থিক খাত, রাজস্ব ঘাটতি আর বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক জুলাইয়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনতে পারবে না।
এসময় তারা বলেন, চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হবে। এ কারণে বাজেটে ঘাটতি অর্থায়নে টাকা ছাপিয়ে ঋণ করতে হচ্ছে সরকারকে।
গবেষকরা বলেন, ধারাবাহিক মূল্যস্ফীতির চাপে সংকটে আছে নিম্ন ও সীমিত আয়ের মানুষ। তাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে বাজেটে ব্যক্তির করমুক্ত আয় সীমা করারও পরামর্শও দেয় সিপিডি।
এছাড়াও উন্নয়নশীল দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কর কাঠামোতে পরিবর্তন আনার তাগিদ দেয় সিপিডি। তাদের দাবি ধীরে ধীরে উন্নয়নশীল দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি না নিলে ২০২৬ সালের পর অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা আসার শঙ্কা আছে।