তিনি বলেন, ‘স্থানীয় কর্মসংস্থানে জোর করে রেট না বাড়িয়ে ট্যাক্সের আওতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে বলা হয়েছে জেলা প্রশাসকদের। তারা নিজেরাই বলেছেন ট্যাক্স দিচ্ছেন না অনেকে। এনবিআর ব্যবস্থা নিচ্ছে, ড্রাইভ শুরু হয়েছে। চিকিৎসকদেরও করের আওতায় আনা হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘চিকিৎসক-আইনজীবীরা সরাসরি ক্যাশ ট্রানজেকশন করেন। এর কারণে কিন্তু তাদেরকে করের আওতায় আনা যায় না। চিকিৎসকরা যে ফি নেন, তার রিসিট তো আপনারা নেন না। এই ফি যদি ডিজিটাল মাধ্যমে দেওয়া হয়; তাহলে কিন্তু তার একটা রেকর্ড থাকে। বিদেশে কিন্তু এগুলো সব রেকর্ডেড।’
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকারের যেকোনো সিদ্ধান্ত আমরা বাস্তবায়ন করি মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিয়ে। মাঠ পর্যায়ের অফিসাররা যদি দক্ষ এবং সেবক হন, তাহলে জনগণ যে সেবাটা পান সেটা কার্যকর হয়।’
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলে যানবাহনের আরো সুবিধা বৃদ্ধি, এসএমই লোন সহজলভ্য করা, গ্রামের ব্যবসায়ীদের ট্যাক্সের আওতায় আনার সুপারিশ করেছেন জেলা প্রশাসকরা।’
তিনি বলেন, ‘জেলা প্রশাসকদের সাথে সরকারের আরে বেশি যোগাযোগ বাড়ানো হবে।’
সম্মেলনে উপদেষ্টা বলেন, ‘ইনকাম বাড়াতে হবে, স্থানীয় পর্যায়ে আরো বেশি বাড়াতে হবে। অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি আয়ও বাড়াতে হবে। তারা যেন সেবক হিসেবে জনগণের কাছে যায় তা বলা হয়েছে।’
সামষ্টিক অর্থনীতির অবস্থা মোটামুটি ভালো বলেও জানান অর্থ উপদেষ্টা।