ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি সূত্রে জানা যায়, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমার। এটি মাটির ১১২ কিলোমিটার গভীরে সংঘটিত হয়। এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভারতের মণিপুর রাজ্যের ওয়াংজিং থেকে ১০৬ কিলোমিটার পূর্বে ভূমিকম্পটি সংঘটিত হয়। এটির প্রভাবে মিয়ানমার, ভারতের কয়েকটি রাজ্য ও বাংলাদেশে শক্তিশালী কম্পন হয়।
ভলকানো ডিসকভারি আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ প্রথমে ২ থেকে ৩ সেকেন্ড কাঁপুনি অনুভব করেন। এরপর এটি থেমে যায়। এর অল্প সময়ের মধ্যেই আবার ২ থেকে ৩ সেকেন্ডের মতো ফের সবকিছু কাঁপতে থাকে।
ওয়েবসাইটটি আরও জানায়, ভূমিকম্পটির মূল উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইংয়ের কামটি নামক অঞ্চলে। তবে উৎপত্তিস্থলের কাছের মানুষ এটির তীব্রতা খুব বেশি অনুভব করেননি।