স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এসব চুল্লি পরিচালনায় বনের গাছ ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে শিশু, বৃদ্ধসহ অন্তঃসত্ত্বা নারী। অবৈধ চুল্লি ধ্বংস করায় খুশি গ্রামবাসী।
প্রতি সপ্তাহে একেকটি চুল্লিতে পোড়ানো হয় ২০০ থেকে ৩০০ মণ গাছ। এতে বনভূমি উজাড় হওয়ার পাশাপাশি হুমকিতে জীববৈচিত্র্য। সেজন্য পরিবেশ দূষণকারী এসব চুল্লি ও অবৈধ ইটভাটা বন্ধের দাবি জানান সচেতন মহল।
পাথরঘাটা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এমাদুল হোসেন এখন টেলিভিশনকে বলেন, 'ভবিষ্যতে অবৈধ চুল্লি বন্ধে প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।'