তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে মানুষ কেন্দ্রিক একটি ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়তে চায় ভারত। সেজন্য দুদেশের একসাথে কাজ করার কোনো বিকল্প নেই।’
প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে আরো উঠে আসে নিরাপত্তা, পানিবণ্টন, বিদুৎ ও জ্বালানি খাতের বিষয়।
বিক্রম মিশ্রি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে ভারত-বাংলাদেশের বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গুলো নিয়ে আলাপ হয়েছে। ভারত ব্যবসা বাণিজ্য, যোগাযোগ ও উন্নয়ন প্রকল্প গুলো অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়।’ তবে সংখ্যালঘু ইস্যুতে উদ্বেগের কথাও প্রকাশ করেন তিনি।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘গ্লোবাল সাউথ সামিট এ অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণ নিয়ে এসেছি। তিনি আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘ব্যবসা-বাণিজ্য, যোগাযোগ, উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় ভারত।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিক্রম বলেন, ‘সংখ্যা লঘু ইস্যুতে ভারতের উদ্বেগ আছে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সম্পর্ক একটি গঠনমূলক দিকে এগিয়ে যাবে, এটা প্রত্যাশা করে ভারত।’
সচিব পর্যায়ের বৈঠক শেষ বিক্রম মিশ্রি আসেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে। বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে বিক্রম মিশ্রির।