আজ (শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিরিশিরি কালচারাল একাডেমিতে গারোদের ওয়ানগালা উৎসবে তিনি এসব কথা বলেছেন।
সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, 'শিল্পকলার খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হচ্ছে শিল্পকলা যেন সকল কিছুর কেন্দ্রে অবস্থান করতে পারে। শিল্পকর্ম যেন জনগণের হতে পারে। শিল্পকর্ম যেন মানুষের মাঝখানে উৎসব নিয়ে আসতে পারে। বাংলাদেশটা যেন উৎসবমুখর থাকে। খুব চিন্তাভাবনা করেই পরিষ্কার ভাবেই একটা কথা বলতে চাচ্ছি সেটি হচ্ছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নয়, আমরা আদিবাসী বলতে চাই। নতুন বাংলাদেশে যেহেতু রচনা করতে যাচ্ছি। সেখানে এখন আদিবাসী হবে। আমরা সবাই মিলে থাকবো।'
প্রতিবারের ন্যায় নেত্রকোণার দুর্গাপুর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে কালচারাল অ্যাকাডেমিতে গারোদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে এবারও অনুষ্ঠিত হলো ওয়ানগালা উৎসব।
শুক্রবার বিকেলে জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে উৎসবের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক।
শস্য দেবতার তুষ্ট করা পূজা শেষে একাডেমির হলরুমে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। কালচারাল একাডেমির পরিচালক সুজন হাজংয়ের পরিচালনায়, একের পর এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।