আজ (সোমবার, ১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পিএসসি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সম্প্রতি চলমান ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষা নিয়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
পিএসসি জানায়, ৪৪তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১১ হাজার ৭৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩ হাজার ৯৩০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা গত ১৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়। সরকার পতনের পর ২৫ আগস্ট বাকি মৌখিক পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। পরে গত ৮ অক্টোবর তৎকালীন কমিশন পদত্যাগ করে। নতুন কমিশনের প্রথম সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ চলমান আছে এবং দ্বিতীয় পরীক্ষক কর্তৃক মূল্যায়নের কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা বজায় রাখার স্বার্থে নতুন কমিশন সব উত্তরপত্র তৃতীয় পরীক্ষকের নিকট পাঠানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
অন্যদিকে ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল গত ৯ মে প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় ১০ হাজার ৬৩৮ জন প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়। এ ক্ষেত্রে সম্ভাব্য বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে নির্বাচিত প্রার্থীদের সঙ্গে আরও সমসংখ্যক প্রার্থী লিখিত পরীক্ষার জন্য যোগ্য বিবেচনা করে পুনরায় ফলাফল ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।