মেজর নাজিম জানান, গ্রেপ্তারদের মধ্যে সরাসরি ছিনতাইয়ের জন্য ৩ জন, দোকানে ডাকাতির জন্য ২ জন এবং সন্দেহভাজন ছিনতাইকারী হিসেবে ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিতে আজ (রোববার, ২৭ অক্টোবর) থেকে মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন হাউজিং এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করা হবে, যাতে সাধারণ মানুষ স্বস্তিতে থাকতে পারে।
এতে ছিনতাই-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি কমে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সেনাবাহিনীর এই কর্মকর্তা জানান, সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার পাওয়ার পর থেকে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে এখন পর্যন্ত ১৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৮টি আগ্নেয়াস্ত্র, ২৬১ রাউন্ড গুলি, ১৯ রকমের মাদক, একটি গ্রেনেডসহ দেশিয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
উদ্ধার করা এসব অস্ত্র মোহাম্মদপুর, আদাবর এবং শেরেবাংলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
মেজর নাজিম জানান, বিভিন্ন সিসিটিভি এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে ২-৩ জন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে জানান তিনি।