এ ট্রেনটির (কালনি এক্সপ্রেস) যাত্রার সময় ছিল দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে। মূলত আজ দুপুর ২টায় কমলাপুর থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়। এরপর প্রায় ৬ ঘণ্টায় ১৬টি ট্রেন আটকা পড়ে।
গেল কয়েকদিনে কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে সড়কে ভোগান্তি থাকলেও স্বস্তি ছিলো রেলপথে। তবে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে আন্দোলনকারীদের অবস্থানের ফলে রাজধানীর সাথে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
এতে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ চলে। সড়ক ও মহাসড়ক অবরোধ করে রাখায় যান চলাচলও বন্ধ থাকে।