প্রতি মধ্যরাতে এসএমএস আসার মাধ্যমে ঠিক করা হয় ডিমের দাম। সেই এসএমএসের দামে ডিমের দর করেছে রেকর্ড।
রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায়। হঠাৎ ডিমের দাম বাড়াতে ভোক্তা অধিকারের অনুসন্ধানে উঠে আসে এক দল ব্যবসায়ী এসএমএস মাধ্যমে নির্ধারণ করেন ডিমের দাম। তেজগাঁওয়ে ডিম আসার পর এক জায়গায় বসে ডিম বিক্রি হয় ৩ বার। দামের পরিবর্তনও আসে ৩ বার।
১০ টাকা ৩০ পয়সায় উৎপাদন হওয়া ডিম ১২ টাকায় বিক্রি করার কথা। তবে এখন বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়।
ডিম ব্যবসায়ীদের কাছে নেই পাকা কোনো রশিদ। যারা রশিদ দেন, তাদের কাছে ডিমের দাম থাকে না ।
ডিমের খামারি পর্যায়ে কাজ করেন লাখ লাখ মানুষ। কিন্তু এ ডিমের দাম নির্ধারণ এসএমএসের মাধ্যমে? এর সাথে তাহলে কারা জড়িত?
ডিমের এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর।
বর্তমানে দেশের প্রতিদিন ডিমের চাহিদা চার কোটি। তবে, উৎপাদন হয় সাড়ে চার কোটি। যার মধ্যে ৮০ শতাংশই উৎপাদন করছে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিরা।