খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গুলশান-বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের পুলিশ কনস্টেবল কাওসার আলী অপর পুলিশ কনস্টেবল মনিরুলকে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন মনির। সে সময় দুই পথচারীও গুলিবিদ্ধ হন।
নিহত পুলিশ সদস্যও ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ডিভিশনে কর্মরত ছিলেন। বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোনে হামলাকারী পুলিশ সদস্যকে নিরস্ত করতে বিশেষ বাহিনী সোয়াটকে ডাকা হয়েছে বলে জানা যায়।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে ৮-১০ টা গুলির খোসা পাওয়া গেছে। গুলি করতে করতে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলো ঘাতক কনস্টেবল কাউসার আহমেদ।
এ ঘটনার পর পরই ঘটনাস্থলসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ডিপ্লোমেটিক জোনে এ ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গুলশান থানার ওসি কাউসার আহমেদ জানান, একজন পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়ে ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। জাপান দূতাবাসের ড্রাইভার সাজ্জাদ হোসেনের তিনটে গুলি লেগেছে।