আজ (শুক্রবার, ৭ জুন) সকালে ঈদুল আজহা উপলক্ষে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে পশুর হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়ে এ কথা জানান ডিএমপি কমিশনার।
রাজধানীতে জমতে শুরু করেছে কোরবানির পশুর হাট। ট্র্যাক, কাভার্ড ভ্যান, পায়ে হেঁটে হাটগুলোতে গরু নিয়ে আসছে খামারি থেকে গৃহস্থালিরা।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২ টি স্থায়ী ও ১৭ টি অস্থায়ী হাট নিয়ে মোট পশুর হাট ১৯ টি। প্রতিবছর পশুর হাট গুলো নিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের যেমন আগ্রহ থাকে তেমনি থাকে তিক্ত অভিজ্ঞতা। তাই স্থায়ী-অস্থায়ী হাটগুলোর পাশাপাশি অনলাইনেও বিক্রি হচ্ছে কোরবানির পশু।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘কোরবানির গরু হাটে আসা, লেনদেন ও বিক্রির টাকার নিরাপত্তা নিয়ে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে।’ অননুমোদিত জায়গায় হাট বসালে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এসব হাটের মানুষ গরু সবকিছু জব্দ করা হবে বলে জানান তিনি।
পশু কেনাবেচায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বহুমুখী ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। হাটে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পোশাকধারী পুলিশের সাথে থাকবে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সদস্যরা। ড্রোন পেট্রোলিং ও সিসিটিভির পাশাপাশি থাকবে জাল টাকা শনাক্ত করার মেশিন। নদী পথে নৌ পুলিশের টহল থাকবে।
তিনি জানান, পথচারী ও ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে হাটগুলোকে কেন্দ্র করে থাকবে বিশেষ ট্র্যাফিক ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএমপি।