ডিএনসিসি মেয়র বলেন, 'ডেঙ্গু রোগীর তালিকা অনুযায়ী তাদের ঠিকানা সংগ্রহ করে রোগীর বাড়িসহ আশেপাশের এলাকায় ব্যাপকভাবে সচেতনতা কার্যক্রম চালাতে হবে। কাউন্সিলরদের আহ্বান করছি আপনারা নিজ নিজ ওয়ার্ডের ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের বাড়িতে যাবেন, খোঁজ নিবেন। তাদের আশেপাশের মানুষদের সচেতন করবেন।'
আতিকুল ইসলাম বলেন, 'স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনীতিবিদ, ইমাম, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সবাইকে নিয়ে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে করণীয় সম্পর্কে মতবিনিময় সভা করতে হবে, সচেতনতামূলক র্যালি করতে হবে। এ জন্য প্রত্যেক কাউন্সিলরকে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ওষুধ প্রয়োগ করা, পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করার পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা জরুরী৷ জনগণের মাঝে বার্তা ছড়িয়ে দিতে হবে এডিসের লার্ভা যেন জন্মাতে না পারে সেজন্য নিজেদের ঘর বাড়ি, অফিস পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ছাদে, বারান্দায়, পরিত্যক্ত টায়ার, ডাবের খোসা, মাটির পাত্র, খাবারের প্যাকেট, অব্যবহৃত কমোড এগুলোতে পানি জমতে দেয়া যাবে না।'
কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে মেয়র বলেন, 'খাল উদ্ধারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। যার যার এলাকায় খাল দখল রয়েছে এবং দখলদার কারা আমাকে জানাবেন। আপনারা তথ্য দিবেন সেই অনুযায়ী অভিযান পরিচালনা করে খাল দখলমুক্ত করা হবে। খাল দখলদারদের কোনো ছাড় দেয়া হবে না।'
গতবারের মতো এ বছরও ডিএনসিসি এলাকার কোরবানির পশুর হাটে ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থা থাকবে বলে ঘোষণা দেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।