বিদ্যুৎকেন্দ্র বহুমুখীকরণ করা হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তেল, গ্যাস, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশাপাশি সৌর ও বায়ুভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে কাজ করছে সরকার। পৃথিবীর সব দেশেই বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়। বিদ্যুৎ খাতের বিশেষ আইনে কাউকে দায়মুক্তি দেয়া হয়নি।'
এছাড়াও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে সমালোচনাকারীদের কঠোর জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'বর্তমান সরকার বিদ্যুৎখাতে সফলতা দেখিয়েছে। রূপপুরে আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে।'
ঋণ খেলাপির সংস্কৃতি জিয়াউর রহমানের আমলে চালু হয়েছে এবং পরবর্তীতে এরশাদ ও খালেদা জিয়া সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে বলেও সংসদে মন্তব্য করেন সরকারপ্রধান।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'দেশের মানুষের কল্যাণে সরকারের কাজ সবার স্বীকার করা উচিত। জনগণের আস্থা আমাদের একমাত্র সম্বল। যতক্ষণ দেশবাসী পাশে আছেন ততক্ষণ কাউকে পরোয়া করি না।'
সরকারপ্রধান আরও বলেন, 'এক টুকরো জমিও অনাবাদি ফেলে না রাখার যাবে না। উৎপাদন বৃদ্ধিতে সরকার সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত রাখবে। মুদ্রাস্ফীতি কমাতে উৎপাদন বাড়াতে হবে।'
এদিকে এপ্রিলের মতোন জুনে আবারও তাপপ্রবাহ দেখা দিতে পারে বলে আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস রয়েছে। দাবদাহে সবাইকে সুরক্ষিত থাকার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।