রিপোর্টগুলোর মধ্যে রয়েছে ইউরিন আর এম ই, আরবিএস, এক্স-রে চেস্ট পিএ ভিউ, ইসিজি, সিরাম ক্রিয়েটিনিন, ইএসআর সহ সিবিসি, রক্তের গ্রুপিং এবং আরএইচ টাইপিং এসকল রিপোর্ট অবশ্যই ৩ মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে হবে।
হজযাত্রীরা মোট ৮০টি স্বাস্থ্য সেবা ও টিকাদান কেন্দ্র হতে টিকা গ্রহণ করতে পারবে। কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে সকল জেলার সিভিল সার্জন অফিস।
এছাড়া ঢাকার জেলার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, ফুলবাড়ীয়া, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল, রাজারবাগ, বাংলাদেশ সচিবালয় ক্লিনিক, গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বগুড়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট মোহম্মদ আলী হাসপাতাল ও দিনাজপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতাল।
এ সংক্রান্ত যে কোন তথ্যের জন্য ১৬১৩৬ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখা হতে এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।