আজ বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সকালে বান্দরবানের রুমায় ডাকাতি হওয়া সোনালী ব্যাংক শাখা ও থানচিতে লুট হওয়া সোনালী ও কৃষি ব্যাংক পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় কুকি-চিনের হাতে অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন এবং লুট হওয়া ১৪টি অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ অভিযান অব্যাহত রাখার কথা জানান ডিআইজি।
এদিকে কেএনএফের তাণ্ডবের পর বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে নিরাপত্তা বলয় বাড়ানো হয়েছে কয়েক স্তরে। এরপরও এই দুই উপজেলাসহ জেলাজুড়ে সন্ত্রাসী সংগঠনটিকে নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে চলছে যৌথ অভিযান। তবে দু'দিনেও উদ্ধার করা যায়নি সোনালি ব্যাংকের রুমা শাখার ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকে।
১৭ ঘণ্টার ব্যবধানে বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে দুটি ব্যাংকের তিনটি শাখায় সশস্ত্র হামলা চালায় কেএনএফের সদস্যরা। রুমায় তারা অস্ত্রের মুখে মানুষকে জিম্মি করে এবং থানচিতে বাজারে ফাঁকা গুলি ছুড়ে আতঙ্ক তৈরি করে।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাতে রুমায় সোনালী ব্যাংকে অস্ত্রধারীরা কোনো টাকা লুট করতে পারেনি। তবে বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর একটার দিকে থানচিতে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের শাখায় হামলা করে তারা সাড়ে ১৭ লাখ টাকা নিয়ে যায়।