বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধ হয়েছেন আরও অনেকে।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইউনিটে দগ্ধদের দেখতে ছুটে আসেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। এ সময় দগ্ধদের চিকিৎসার ব্যয় বহন করার ঘোষণা দেন তিনি।
সামন্ত লাল সেন বলেন, 'যে মানুষগুলো মারা গেল, তাদের বিষয়ে কোনো জবাব নেই। তবে যারা বেঁচে আছে, আমরা চেষ্টা করছি তাদের পাশে দাঁড়ানোর। প্রধানমন্ত্রী শেথ হাসিনা আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ চেষ্টা করার জন্য। তাদের চিকিৎসার সব খরচ রাষ্ট্র বহন করবে।'
ভবনে আটকা পড়াদের ক্রেনের সাহায্যে নামিয়ে আনছে ফায়ার সাভিস। ছবি: এখন টিভি
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানী ঢাকার রেইলি রোডে একটি বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বাণিজ্যিক এই সাত তলা ভবনে আগুনের লাগার পর অনেকেই আটকে পড়েন। অনেকেই ছাঁদে আশ্রয় নেন। স্বজনদের ফোন করে দ্রুত উদ্ধার করার আকুতি জানান তারা।
ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় দুইঘন্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে ভয়াবহ এই আগুন। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে আটকে পড়াদের উদ্ধারে তল্লাশি চলতে থাকে ফায়ার সার্ভিসের।
ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে।