ইসি তাহমিদা আহমদ বলেন, ‘আমাদের দেশের অস্বাভাবিক নির্বাচনের ভারে গোটা জাতি ভারাক্রান্ত, হাঁসফাঁস করছে। বলছে, ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি। আমরা সে অস্বাভাবিক নির্বাচন থেকে বের হতে চাই। আমরা একটা স্বাভাবিক নির্বাচন চাই। সেই স্বাভাবিক নির্বাচনটা কীভাবে হবে। নারী, পুরুষ মিলে সবাই থাকবে।’
এছাড়া অনুষ্ঠানে কথা বলেন ইসি আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ, ইসি আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, ইসি আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার পর থেকে মাঠ প্রশাসনের অসাধারণ কাজ হচ্ছে। শহিদ ওসমান হাদির ঘটনায় মাঠ প্রশাসনের কাজগুলো ভালোভাবে উঠে আসছে না। সামনে এমন পরিস্থিতি যেন না হয়।’
তিনি বলেন, ‘দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ছোট-বড় পরিসরে চেক পয়েন্টগুলো আরও গতিশীল করা হবে। এতে বাহিনীগুলো সমন্বিতভাবে কাজ করবে।’
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনি কাজে বিঘ্নিত করার মতো কোনো পরিস্থিতি ছাড় না দিতে মাঠ প্রশাসন কর্মকর্তাদের কঠোর হওয়ার নির্দেশনা ইসির।’
ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের মধ্যে দিয়ে শেষ পর্যন্ত তৃপ্তির হাসি হাসতে চায় নির্বাচন কমিশন।’
ইসি রহমানেল মাসউদ বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়ন ফরমের সঙ্গে জামিন নামার সার্টিফাইড কপি না দিলেও নমিনেশন পত্র গ্রহণের সিদ্ধান্ত ইসির। শিগগিরই এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করা হবে।’





