রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা করে ব্যবস্থা নেয়াই এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি কাজ হিসেবে দেখছে রাজউক। পরে ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা করা হবে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘সরকারি স্কুল-কলেজ-হাসপাতালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে এমন ভবনের সংখ্যা ১৪২টি। তবে বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোর ঝুঁকি নিরূপণে রাজউকের কাছে এখনও সুনিশ্চিত তথ্য নেই।’
রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ‘পুরান ঢাকার রেলিং ভেঙে পড়া ভবন মালিকের কাছে ভবনের নকশা অনুমোদনসহ প্রাসঙ্গিক ডকুমেন্টস চাওয়া হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে দেখাতে না পারলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে রাজউক।’





