আজ (বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান।
বিবৃতিতে জালালুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘লালদিয়া, পানগাঁও বা দেশের যেকোনো বন্দর— এগুলো কেবল অর্থনৈতিক স্থাপনা নয়, এগুলো কৌশলগত নিরাপত্তার স্তম্ভ। দরপত্রবিহীন, তড়িঘড়ি বা গোপন প্রক্রিয়ায় বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থকে ঘোর বিপদের দিকে ঠেলে দিতে পারে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘প্রথমত বন্দর পরিচালনা ও উন্নয়ন দেশিয় সক্ষমতা দিয়েই করা উচিত। বিশেষ প্রয়োজন হলে বিদেশি বিশেষজ্ঞ নেয়া যেতে পারে। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ও সামগ্রিক নিয়ন্ত্রণ কোনোভাবেই বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে দেয়া যাবে না।’
মহাসচিব সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেন, ‘জাতির কৌশলগত সম্পদ নিয়ে গোপন সমঝোতা কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। লালদিয়া ও পানগাঁও বন্দর দেশের সম্পদ— দেশেরই অধীনেই থাকতে হবে।’





