এর আগে ধানমন্ডির দিকে এস্কেভেটর নিয়ে যাওয়ার সময় সঙ্গে থাকা ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা জানান, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মীরা এখানে আছেন। এসময় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এছাড়া বিপুল সংখ্যক সেনা ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়।
জুলাই স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক পরিচয় দিয়ে নাহিদ হাসান নামের একজন বলেন, ‘যেবার প্রথম শেখ হাসিনা বক্তব্য দেয় পালিয়ে যাওয়ার পর, সেবার আমরা প্রথম ধানমন্ডি ৩২ ভেঙেছিলাম। তখন নিশ্চিহ্ন করতে পারিনি। আজকে যেহেতু শেখ হাসিনার রায়, আজকের রায়ের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের রাজনীতি আমরা আশা করছি ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।’
আজ (সোমবার, ১৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধানমন্ডি-৩২ অভিমুখে রওনা দিয়ে দুটি এস্কেভেটর নিয়ে মিছিল শুরু করে শিক্ষার্থীরা। সেখানে তারা শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ের দাবির পাশাপাশি মিছিলে আওয়ামী লীগ বিরোধী নানা স্লোগান দিতে থাকে।
শিক্ষার্থীরা জানান, ধানমন্ডি-৩২ এর বাড়ি আওয়ামী লীগ নিজেদের ‘কেবলা’ মনে করে। আমরা সেটি আজ সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে দিতে চাই। যাতে আওয়ামী এই কেবলাকে নিয়ে আগামীতে যে ষড়যন্ত্র করছে, তা সফল করতে না পারে। এই স্থানে একটি খেলার মাঠ নির্মাণ করা হবে বলেও জানান তারা।





