এতে বলা হয়েছে, অন্যথায় অধ্যাদেশটি পুলিশ কমিশনের ওপর সরকারের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা এবং কমিশনকে সাবেক আমলা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের কর্মক্ষেত্রে পরিণত করার ঝুঁকি রয়েছে।
টিআইবি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এরই মধ্যে এ অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করলেও তা প্রকাশ করেনি অন্তর্বর্তী সরকার। তবে টিআইবি নির্ভরযোগ্য সূত্রে খসড়া সম্পর্কে জেনেছে।
আরও পড়ুন:
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সাতজন সদস্যের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত একজন আমলা ও দুইজন পুলিশ সদস্যের সমন্বয়ে যেভাবে কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, এতে করে কমিশন সাবেকদের আনুগত্যের প্রতিদানকেন্দ্রে পরিণত হওয়াসহ সরকারের নির্বাহী বিভাগের অধীনে একটি সংস্থায় রূপান্তরিত হওয়ার ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক উত্তমচর্চার আলোকে সাবেক ও বর্তমান আমলা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ বাতিল করে বিচার, আইন, আইন প্রয়োগ, মানবাধিকার ও সুশাসন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক সমন্বয়ে কমিশন গঠনের বিধান অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’





