বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ ধরনের অনুশীলনের মাধ্যমে জরুরি চিকিৎসা সহায়তা প্রদান, উড্ডয়নকালীন সমন্বয় রক্ষা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা উন্নয়ন করা সম্ভব হবে।
এছাড়া এ মহড়ায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রমও পরিচালিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে দুর্ঘটনা, প্রতিকূল আবহাওয়া অথবা যুদ্ধক্ষেত্রে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার প্রক্রিয়ায় সমন্বিত সহযোগিতা এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদানের সক্ষমতা অর্জিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
অন্যদিকে, স্থলভাগে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির জন্য কমব্যাট ট্র্যাকিং ও সারভাইভাল এক্সারসাইজ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কমব্যাট ট্র্যাকিং মহড়ার মাধ্যমে শত্রু গতিবিধি শনাক্তকরণ, গোপন গতিবিধি অনুসরণ ও কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করার দক্ষতা অনুশীলন করা হচ্ছে।
বিমান বাহিনী আরও জানায়, এ প্রশিক্ষণে সারভাইভাল অনুশীলনের মাধ্যমে প্রতিকূল ও প্রতিকূলতম পরিবেশে সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে বেঁচে থাকার কৌশল, খাদ্য ও পানীয় সংগ্রহ, আত্মগোপন এবং শত্রু পরিবেষ্টন থেকে নিরাপদে মুক্ত হওয়ার কৌশল বিষয়ে বাস্তবভিত্তিক অভিজ্ঞতা অর্জন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এ মহড়ায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাহিনীসমূহের জরুরি সঙ্কটকালীন পরিস্থিতি ও যুদ্ধকালীন অভিযানে একযোগে কাজ করার সক্ষমতা বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।—আইএসপিআর





