তিনি বলেন, ‘দুদকের কাছে আসা অভিযোগে ভারতের আদানি গ্রুপ বিদ্যুৎ রপ্তানিতে ৪০ কোটি ডলার কর ফাঁকি দেবার তথ্য উঠে এসেছে। দুদক তা আমলে নিয় অনুসন্ধান কমিটি করেছে।’
অভিযোগে বলা হয়, চুক্তির সময় এনবিআরকে পাশকাটিয়ে শুল্ককর অব্যাহতি নেয় আদানি গ্রুপ। চুক্তিতে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও তৎকালীন বিদ্যুৎ সচিব আহমদ কায়কাউসসহ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্টদের যোগসাজশ খুঁজে দেখছে দুদক।
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘৯০ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৬ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে সাবেক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমেদ বিরুদ্ধে দুদক মামলা করেছে।’
এর আগে এনবিআরের তদন্তে উঠে আসে, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের জুলাই পর্যন্ত ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের বিপরীতে ৩৯ কোটি ডলারের বেশি শুল্ক-কর ‘ফাঁকির বিষয়টি। এবার তা খতিয়ে দেখছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।