সজলের সহকর্মীরা জানান, সকাল ৯টার দিকে কর্মস্থলে অসুস্থবোধ করলে কাছের একটি হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন সজল। সেখান থেকে অফিসে এসে দুপুরের খাবার খান। এরপর মগবাজারের বাসায় ফিরে যান। তবে চার তলার ফ্ল্যাটের গেট খুললেও ভেতরে প্রবেশ করতে পারেননি। প্রতিবেশীরা তাকে সিঁড়িতে পড়ে থাকতে দেখেন। দ্রুতই তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
চিকিৎসকরা তাৎক্ষণিকভাবে সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দেন, কিন্তু সজল আর ফেরেননি। তারা জানান, হাসপাতালে নেয়ার আগেই হার্ট অ্যাটাকে সজলের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন:
সজলের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহমপুর। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে পড়াশুনা করেছেন সজল। ২০১৩ সাল থেকে তিনি সময় টেলিভিশনের প্রযোজনা বিভাগে কাজ করতেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সজলের মরদেহ তার গ্রামের বাড়িতেই দাফন করা হবে। তার অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বন্ধু, দীর্ঘদিনের সহকর্মী ও সুহৃদরা।





