মামলার আবেদনে বলা হয়, ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্ব প্রদানকারী ব্যক্তিদের সুনাম ক্ষুণ্ণ ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যে ইচ্ছাকৃত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে বিভিন্ন মিথ্যা, বানোয়াট, তথ্য বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন:
সেখানে বলা হয়, গত ১ নভেম্বর যুবলীগ নেতা নয়নকে নিয়ে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে একটি বড় দল গুন্ডামি করছে। ঢাকা মহানগরের একজন নেতা আছে নয়ন, ও একা যে পরিমাণ চাঁদাবাজি-দুর্নীতি করেছে, এ টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট সম্ভব। আমরা উনাদের এতদিন জমজমের পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে চেষ্টা করেছি; উনাদের মাথা ক্লিন হয়নি। এখন আমার মনে হয় উনাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।’ তার এমন বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপিসহ যুব সমাজের সামনে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হওয়ার পাশাপাশি বিষয়টি মানহানিকর বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।





