নিহত রাশিদা বেগমের সঙ্গে স্বামী নকুমুদ্দিনের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় প্রায় ৩০ বছর আগে। এরপর জীবিকার তাগিদে তিনি জর্ডান যান এবং দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে প্রায় এক দশক আগে দেশে ফেরেন।
পয়লা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুল লতিফ জানান, রাশিদার গ্রামের বাড়ি কুমুরিয়ায় হলেও সাত বছর আগে তিনি পশ্চিম বাইলজুড়ীতে বাড়ি নির্মাণ করে সেখানে বসবাস শুরু করেন। তার একমাত্র মেয়ে তাসলিমা বর্তমানে জর্ডানে আছেন। ওই বাড়িতে রাশিদা একাই থাকতেন।
তিনি আরও বলেন, ‘গভীর রাতে ডাকাতরা গ্রামে প্রবেশ করে প্রথমে আমির মাস্টারের পাশের বাড়িতে হানা দেয়। পরে রাশিদার ঘরে ঢুকে লুটপাট চালায় এবং তাকে হত্যা করে। তবে ঘটনার সময় তার ভাইয়ের মেয়ে ও নাতি বেড়াতে এসে পাশের ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। তারা অক্ষত রয়েছেন।’
ঘিওর থানার ওসি (তদন্ত) কোহিনূর ইসলাম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক তদন্ত চলছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন।





