ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন বলছে, মুখে গুলি করে আত্মহত্যা করেন ম্যাথিউ। এর পরই গাড়িতে রাখা গ্যাসোলিন ও আতশবাজির বিস্ফোরণ ঘটে।
অরলিন্সে হামলার সঙ্গে এই ঘটনার কোনো সংযোগ পাওয়া যায়নি। যদিও বিস্ফোরণটির সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের সংশ্লিষ্ট রয়েছে কী না, বিষয়টি এখনো পরিষ্কার নয় এফবিআই। হামলার উদ্দেশ্য জানতে অভিযান চালানো হয়েছে ম্যাথিউর বাড়িতে।