হামলার পর এক বিবৃতিতে স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান জানান, হামলার ঠিক আগ মুহূর্তে বিমানে উঠতে যাচ্ছিলেন তিনি। হামলায় বিমানের একজন ক্রু আহত হলেও তার নিজের কোনো ক্ষতি হয়নি।
এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় চরম উদ্বেগ জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও।
এদিন বিমানবন্দরে হামলার পর প্রকাশিত ভিডিওতে যাত্রীদের ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। বিমানবন্দর ছাড়াও হুথি বিদ্রোহীদের ঘাঁটিতে হামলায় এখনও পর্যন্ত ছয় জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ইয়েমেনি গণমাধ্যমগুলো।
হামলার দায় স্বীকার করে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বিভাগ জানায়, বিমানবন্দর ছাড়াও ইয়েমেনের পশ্চিম উপকূলের হোদেইদাহ, সালিফ ও রাস কানাতিব বন্দরের সেনাঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। হামলা হয়েছে জ্বালানি উৎপাদন কেন্দ্রেও।