এদিকে প্রতিবেশী রাজ্য পাঞ্জাবের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করতে পারে হরিয়ানা পুলিশ। রাজধানী দিল্লি ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে কৃষকদের যাত্রা এবং পাঞ্জাব থেকে আন্দোলনরত কৃষকদের হরিয়ানায় প্রবেশ ঠেকাতে চলছে এই পরিকল্পনা।
হরিয়ানা-দিল্লি সীমান্তে কৃষকদের আটকাতে এরই মধ্যে সিমেন্টের ব্যারিয়ার, কাঁটাতারের বেড়া ও বালির বস্তা বসিয়েছে পুলিশ। জলকামান আর ড্রোন মোতায়েনের কাজও চলছে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, উৎপাদিত পণ্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বা এমএসপি নিশ্চিতে নতুন আইন এবং কৃষকদের জন্য পেনশন আর বীমা নীতির দাবিতে এ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে দুইশো’র বেশি সংগঠন।
গেল কয়েক বছরে ভারতের সবচেয়ে বড় কৃষক আন্দোলনের মুখে পড়েছে বিজেপি সরকার। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এবার বেশ কঠোর অবস্থানে প্রশাসন।