এগুলোর মধ্যে স্টুডেন্ট ভিসা বাতিল হয়েছে অন্তত ৮ হাজার। তবে কি কারণে এসব ভিসা বাতিল করা হয়েছে তা বিস্তারিত জানায়নি ট্রাম্প প্রশাসন।
আরও পড়ুন:
এদিকে, পররাষ্ট্র দপ্তরের এক কর্মকর্তা জানান, গেল বছর অর্ধেকের মতো ভিসা বাতিল করা হয়েছে মাদকাসক্ত অবস্থায় গাড়ি চালানো, হামলা ও চুরির ঘটনার দায়ে। এছাড়া, ইহুদি-বিদ্বেষ এবং সন্ত্রাসবাদকে সমর্থনের অভিযোগেও বেশকিছু ভিসা বাতিল করা হয়।
শুধু তাই নয় সাড়ে ৫ কোটি অভিবাসী যাদের বৈধ মার্কিন ভিসা আছে, সেগুলোও পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অবৈধভাবে বসবাস, অপরাধমূলক ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে যেকোনো সময় ভিসা বাতিল করতে পারে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর।





