এবারের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৫৬ শতাংশ। দ্বিতীয় মেয়াদে আবারও ইরাকের ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছেন শিয়াপন্থী আল সুদানি। তার নেতৃত্বেই ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে ইরাকের। আল-সুদানির অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকি।
আরও পড়ুন:
তবে ৪০ শতাংশ তরুণ প্রার্থী এবারের নির্বাচনে তেমন কোনো প্রভাব রাখতে পারেনি। নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণার পরই রাস্তা নেমে উল্লাসে মেতে উঠে আল-সুদানির সমর্থকেরা। ইরাকের ৩২৯ সদস্যের আইনসভায় কোনো দলই একা সরকার গঠন করতে পারে না। তাই জোট ছাড়া তাদের বিকল্প নেই।





